জার্মানিকে দুই এক গোলে হারিয়েছে জাপান

ভূমিকা

germany vs japan উভয়ই বিশ্ব ফুটবলের শীর্ষ দল। তারা উভয়ই বিশ্বকাপ জিতেছে এবং উভয়ই বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছেছে। জার্মানি চারবার বিশ্বকাপ জিতেছে, সর্বশেষ ২০১৪ সালে। তারা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপও দুবার জিতেছে, সর্বশেষ ১৯৯৬ সালে। জাপান একবার বিশ্বকাপ জিতেছে, ১৯৯৮ সালে। তারা এশিয়ান কাপও চারবার জিতেছে, সর্বশেষ ২০১১ সালে।

ফুটবলের শীর্ষ দল।

জার্মানি এবং জাপান

এর আগে ৫৬ বার একে অপরের মুখোমুখি হয়েছে। জার্মানি ৩১টি ম্যাচ জিতেছে,জাপান
১৪টি ম্যাচ জিতেছে এবং ১১টি ম্যাচ ড্র হয়েছে। ২০২২ সালের ফিফা বিশ্বকাপে, জার্মানি এবং জাপান গ্রুপ ই-তে একই গ্রুপে ছিল। দুই দল প্রথম রাউন্ডে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল এবং জাপান ২-১ গোলে জয়লাভ করেছিল। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে, জার্মানি এবং জাপান আবারও একটি প্রীতি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল। জাপান এই ম্যাচেও জয়লাভ করেছিল, ৪-১ গোলে।

তাহলে, জার্মানি এবং জাপানের মধ্যে কোন দল শক্তিশালী?

কাগজে-কলমে, জার্মানি জাপানের চেয়ে শক্তিশালী দল। তারা আরও অভিজ্ঞ দল এবং তাদের কাছে আরও দক্ষ খেলোয়াড় রয়েছে। তবে, জাপান একটি খুব প্রতিযোগিতামূলক দল এবং তারা কখনই হেরে যাওয়ার আশা করে না। ২০২২ বিশ্বকাপে, জাপান জার্মানির বিরুদ্ধে একটি দুর্দান্ত ম্যাচ খেলেছিল এবং তারা শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলে জয়লাভ করেছিল। এই ম্যাচটি প্রমাণ করে যে জাপান জার্মানির বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতা করতে পারে। ২৩ নভেম্বর, ২০২৩ ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২ ই গ্রুপ দোহা, কাতার জাপান ২-১ জার্মানি জার্মানিকে ২-১ গোলে হারিয়ে বিশ্বকাপের ইতিহাসে নতুন এক অধ্যায় রচনা করল জাপান। কাতার বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কোনো এশিয়ান দল চারবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন জার্মানির বিরুদ্ধে জয়লাভ করল।

ম্যাচের শুরু

থেকেই দারুণ এক লড়াইয়ের অবতারণা করে জাপান। ম্যাচের ৭ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাক থেকে গোল করেছিলেন ডাইজেন মায়েদা। কিন্তু অফসাইডের কারণে গোলটি বাতিল হয়। ৩২ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে জার্মানিকে এগিয়ে দেন ইলকে গুন্ডোগান। বিরতি যায় ওই ব্যবধান রেখেই।

দ্বিতীয়ার্ধে

শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকে জার্মানি। কিন্তু সুযোগের পর সুযোগ নষ্ট করে তারা। ৭৫ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাক থেকে গোল করে সমতায় ফেরেন রিটসু ডোয়ান। ৮৪ মিনিটে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন টাকুমা আসানো।

শেষ সময়টা

জাপানের জন্য রক্ষণ দেয়াল রক্ষার পরীক্ষা হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু জাপানি রক্ষণভাগ জার্মানির আক্রমণকে প্রতিহত করে ম্যাচ জয় করে। এই জয়ের ফলে গ্রুপ ই-তে জাপান শীর্ষে উঠে আসে। অন্যদিকে, জার্মানি তৃতীয় স্থানে নেমে আসে। জাপানের এই জয় ফুটবল বিশ্বে এক ঐতিহাসিক ঘটনা। এটি এশিয়ান ফুটবলের উত্থানেরও প্রতীক। তাই, জার্মানি এবং জাপানের মধ্যে কোন দল শক্তিশালী তা বলা কঠিন। এটি নির্ভর করবে দুই দলের খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স এবং ম্যাচের দিনের পরিস্থিতির উপর।

জুয়া রিপোর্ট

জার্মানি বনাম জাপান
তারিখ: সেপ্টেম্বর ৯,২০২৩

প্রতিযোগিতা: আন্তর্জাতিক বন্ধুত্বপূর্ণ ম্যাচ

অবস্থান: অনিশ্চিত (নির্ধারিত)

বাজির প্রতিকূলতা:

ম্যাচের ফলাফল:
জার্মানি:-২১০
আঁকা: +৩৫০
জাপান: +৫৫০
মোট লক্ষ্য:
২.৫ ওভার: -১৭৫
২.৫ এর নিচে: +১৪৫
উভয় দলের স্কোর:
হ্যাঁ:-২০০ না: +১৬০

বাজির প্রবণতা:

জাপানের বিপক্ষে শেষ পাঁচ ম্যাচের চারটিতেই জিতেছে জার্মানি। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে শেষ ছয় ম্যাচে অপরাজিত জাপান। জার্মানি তাদের শেষ তিন ম্যাচে অন্তত দুটি গোল করেছে। জাপান তাদের শেষ পাঁচ ম্যাচে অন্তত একটি গোল করেছে। এই দলের মধ্যে শেষ পাঁচ ম্যাচের তিনটিতে গোল করেছে দুই দলই।

বিশেষজ্ঞ বাছাই: ম্যাচের ফলাফল: জার্মানি জেতার (৫৪% সম্ভাবনা)
মোট লক্ষ্য: 2.5 এর বেশি (70% সম্ভাবনা)
উভয় দলই স্কোর করবে: হ্যাঁ (65% সুযোগ)

ব্রাজিলের সেরা একটি ম্যাচ

Brazil match ব্রাজিল ৩-০ আর্জেন্টিনা: নেইমারের হ্যাটট্রিক, আর্জেন্টিনাকে আঘাত ২৩ নভেম্বর, ২০২৩ ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২ ই গ্রুপ দোহা, কাতার।

ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ম্যাচগুলোর একটি

ব্রাজিল ৩-০ আর্জেন্টিনা

ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ম্যাচগুলোর একটিতে, নেইমারের হ্যাটট্রিকের মাধ্যমে ব্রাজিল ৩-০ গোলে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে দিয়েছে। এই জয়ের ফলে গ্রুপ ই-তে ব্রাজিল শীর্ষে উঠে আসে, অন্যদিকে, আর্জেন্টিনা তৃতীয় স্থানে নেমে আসে।

ম্যাচের শুরু

থেকেই ব্রাজিল আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে। ১৯ মিনিটে নেইমারের ফ্রি-কিক থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ২৭ মিনিটে নেইমারের পাসে গোল করে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন রিচার্লিসন।

৬৪ মিনিটে নেইমারের বাড়ানো বল থেকে রিচার্লিসন গোল করে ব্রাজিলকে ৩-০ গোলে এগিয়ে দেন। এই গোলের পর আর্জেন্টিনা আরও আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকে, কিন্তু তারা আর কোনো গোল করতে পারেনি।

ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন

নেইমার। তিনি তিনটি গোল করার পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দুর্দান্ত সুযোগ
তৈরি করেন। এই জয়ের ফলে ব্রাজিল বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠার পথে এগিয়ে যায়। অন্যদিকে, আর্জেন্টিনাকে এখন গ্রুপ থেকে উঠে আসার জন্য আরও দুটি জয়ের প্রয়োজন।

ম্যাচের বিস্তারিত বিবরণ:

ম্যাচের শুরু থেকেই ব্রাজিল আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে। ১৯ মিনিটে নেইমারের ফ্রি-কিক থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র বাম প্রান্ত থেকে ফ্রি-কিক নেন। বলটি আর্জেন্টাইন রক্ষণভাগের মাঝ দিয়ে চলে যায় এবং ভিনিসিয়ুস জুনিয়র নিজেই দৌড়ে এসে বলটিকে জালে জড়িয়ে দেন।

২৭ মিনিটে নেইমারের পাসে গোল করে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন রিচার্লিসন।

নেইমার ডান প্রান্ত থেকে বল বাড়িয়ে দেন। বলটি রিচার্লিসনের সামনে পড়ে এবং তিনি বাম পায়ের শটে বলটিকে জালে জড়িয়ে দেন। ৬৪ মিনিটে নেইমারের বাড়ানো বল থেকে রিচার্লিসন গোল করে ব্রাজিলকে ৩-০ গোলে এগিয়ে দেন। নেইমার ডান প্রান্ত থেকে বল বাড়িয়ে দেন। বলটি রিচার্লিসনের সামনে পড়ে এবং তিনি ডান পায়ের শটে বলটিকে জালে জড়িয়ে দেন। এই গোলের পর আর্জেন্টিনা আরও আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকে। তারা বেশ কয়েকটি সুযোগ তৈরি করে,কিন্তু তারা আর কোনো গোল করতে পারেনি।ম্যাচের শেষদিকে আর্জেন্টিনা বেশ কয়েকটি পরিবর্তন করে। তারা আক্রমণাত্মক খেলোয়াড়দের মাঠে নামায়, কিন্তু তারা আর কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন নেইমার। তিনি তিনটি গোল করার পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দুর্দান্ত সুযোগ তৈরি করেন।

ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী:

ম্যাচের ১৯ মিনিটে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের গোলে ব্রাজিল এগিয়ে যায়।ম্যাচের ২৭ মিনিটে রিচার্লিসনের গোলে ব্রাজিল দ্বিতীয়ার্ধে শুরুতে ব্যবধান দ্বিগুণ করে। ম্যাচের ৬৪ মিনিটে রিচার্লিসনের গোলে ব্রাজিল ৩-০ গোলে এগিয়ে যায়

ব্রাজিল ৩-০ আর্জেন্টিনা: নেইমারের হ্যাটট্রিক, আর্জেন্টিনাকে আঘাত

ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ম্যাচগুলোর একটিতে, নেইমারের হ্যাটট্রিকের মাধ্যমে ব্রাজিল ৩-০গোলে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে দিয়েছে। এই জয়ের ফলে গ্রুপ ই-তে ব্রাজিল শীর্ষে উঠে আসে, অন্যদিকে,আর্জেন্টিনা তৃতীয় স্থানে নেমে আসে।

ম্যাচের শুরু থেকেই ব্রাজিল আক্রমণাত্মক

ফুটবল খেলে। ১৯ মিনিটে নেইমারের ফ্রি-কিক থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ২৭ মিনিটে নেইমারের পাসে গোল করে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ব্যবধান
দ্বিগুণ করেন রিচার্লিসন। ৬৪ মিনিটে নেইমারের বাড়ানো বল থেকে রিচার্লিসন গোল করে ব্রাজিলকে ৩-০গোলে এগিয়ে দেন। এই গোলের পর আর্জেন্টিনা আরও আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকে, কিন্তু তারা আর কোনো গোল করতে পারেনি।

ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী:

ম্যাচের ১৯ মিনিটে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের গোলে ব্রাজিল এগিয়ে যায়। ম্যাচের ২৭ মিনিটে রিচার্লিসনের গোলে ব্রাজিল দ্বিতীয়ার্ধে শুরুতে ব্যবধান দ্বিগুণ করে। ম্যাচের ৬৪ মিনিটে রিচার্লিসনের গোলে ব্রাজিল ৩-০ গোলে এগিয়ে যায়।

নেইমারের পারফরম্যান্স:

ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন নেইমার। তিনি তিনটি গোল করার পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দুর্দান্ত সুযোগ তৈরি করেন। নেইমারের পারফরম্যান্সের ফলে ব্রাজিল এই গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি জিততে সক্ষম হয়।

উপসংহার

এই জয়ের ফলে ব্রাজিল বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠার পথে এগিয়ে যায়। অন্যদিকে, আর্জেন্টিনাকে এখন গ্রুপ থেকে উঠে আসার জন্য আরও দুটি জয়ের প্রয়োজন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *